আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মা অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগমের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ রোববার বেলা সোয়া ৩টার দিকে রাজধানীর জুরাইন পুরনো ভিআইপি কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

জানাজায় অংশগ্রহণ করেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক এমপি শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, আশরাফ উদ্দীন নিজান, বিএনপি নেতা নাসির উদ্দিন অসীম, জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. আবদুল্লাহ, ইনসাফ বারাকাহ কিডনি এন্ড জেনারেল হাসপাতালের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলতাফ হোসেন, হেফাজতে ইসলামের নেতা জুনায়েদ আল হাবিব, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশে সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী ও মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী, ভারপ্রাপ্ত অর্থ সম্পাদক মুফতি জাকির হোসাইন কাসেমী, খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক আব্দুল জলিল, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) আমান আল আজমী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ের সভাপতি শহীদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, সহযোগী অধ্যাপক ডা. মনির হোসেন, অধ্যাপক ডা. এহতেশামুল হক, ডা. কামাল উদ্দীন ও ডা. রাজন মন্ডলসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ জানাজায় অংশগ্রহণ করেন।

এছাড়া আমার দেশ পত্রিকার সাংবাদিক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, অন্যান্য গণমাধ্যমের সাংবাদিক, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা জানাজায় অংশ নিয়েছেন।

এর আগে রোববার দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে রাজধানীর গুলশানের আজাদ মসজিদে অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন গুলশান আজাদ মসজিদের ইমাম মাওলানা আব্দুর রহিম।

রোববার ভোর সোয়া ৫টায় রাজধানীর মগবাজার ইনসাফ বারাকাহ কিডনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন মাহমুদুর রহমানের মমতাময়ী মা অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগম। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। তিনি বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন। তিনি একমাত্র ছেলে মাহমুদুর রহমান, বউমা ফিরোজা মাহমুদ এবং ছোট বোন মনিরা মাহমুদসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও ছাত্র-ছাত্রী রেখে গেছেন।

রোববার ভোর সোয়া ৫টায় রাজধানীর মগবাজার ইনসাফ বারাকাহ কিডনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন মাহমুদুর রহমানের মমতাময়ী মা অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগম। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। তিনি বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন। তিনি একমাত্র ছেলে মাহমুদুর রহমান, বউমা ফিরোজা মাহমুদ এবং ছোট বোন মনিরা মাহমুদসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও ছাত্র-ছাত্রী রেখে গেছেন।

জানাজার আগে আবেগ-আপ্লুতকণ্ঠে মাহমুদুর রহমান বলেন, আমার মা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মানুষ ছিলেন। তিনি আমাকে অনেক কষ্ট করে মানুষ করেছেন। তিনি অনাড়ম্বর জীবন-যাপন করতেন। আমার জানা মতে, তিনি কাউকে কষ্ট দেননি। আমার দেশ সম্পাদক আরও বলেন, আমার মা অনেক ছাত্রকে পড়িয়েছেন। এই জানাজায় ছাত্ররা এসেছেন। শিক্ষকতাকালে আমার মা যদি কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকেন তাহলে ক্ষমা করে দেবেন।