করোনাভাইরাসের প্রস্তুতি হিসেবে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে স্বল্প পরিসরে র্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট শুরু হয়েছে। এ হাসপাতালে আগের থাকা ৭৫টি কীট দিয়েই শুরু হয়েছে এ কার্যাক্রম। শনিবার(১৪ জুন) ছয়জনের পরীক্ষা করে কারও করোনা শণাক্ত হয়নি। বর্তমানে রয়েছে ৬৯টি কীট। তবে ইতোমধ্যেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে বলে খুমেক হাসপাতালের করোনা সংক্রান্ত ফোকাল পার্সন ও আরএমও ডা. খান আহমেদ ইশতিয়াক জানিয়েছেন। করোনাভাইরাসের জন্য খুমেক হাসপাতালে ৪০টি আইসোলেশন বেড ও ১০টি আইসিইউ বেড প্রস্তুত আছে উল্লেখ করে ডা. ইশতিয়াক কালের কণ্ঠকে বলেন, গত সোমবার (৯ জুন) থেকে করোনা রোগীদের জন্য এমন প্রস্তুতি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের থাকলেও এখনও পর্যন্ত(১৪ জুন) কোন রোগীকে ভর্তির প্রয়োজন হয়নি। তাছাড়া খুলনা মেডিকেল কলেজের আরটি পিসিআর মেশিনটি অনেকদিন ধরে অচল পড়ে আছে। সেটিকে সচল করার চেষ্টা চলছে। ইতোমধ্যে পিসিআর মেশিনের জন্য চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে ঢাকায়। আপাতত: টেকনিশিয়ান প্রয়োজন নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাসপাতাল ও কলেজে যারা আছেন তারাই পিসিআর মেশিনের কাজ চালিয়ে নিতে সক্ষম। পরে রোগী বাড়লে টেকনিশিয়ানের চাহিদাও বাড়বে। কিন্তু আপাতত: প্রস্তুত আছে খুমেক হাসপাতাল।
গ্রাম-গঞ্জ-শহর
করোনার জন্য প্রস্তুত খুমেক হাসপাতাল
করোনাভাইরাসের প্রস্তুতি হিসেবে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে স্বল্প পরিসরে র্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট শুরু হয়েছে।