দীর্ঘ এক যুগ পর নীলফামারীর রামগঞ্জে হত্যাকান্ডের শিকার আবু বক্কর সিদ্দিকের কবর থেকে দেহাবশেষ (নমুনা) সংগ্রহ করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানজীর ইসলামের উপস্থিতিতে কবর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এ সময় নীলফামারী থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) সজীব সাহা, আবু বক্করের ছেলে লিটন রহমান ও সদর উপজেলা জামায়াতের আমীর আবু হানিফা শাহ উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ জানায়, নিহতের ছেলে লিটন রহমান ২০২৪ সালের ৩ নভেম্বর ২০২ জনকে আসামী করে নীলফামারী আমলী আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালদের নির্দেশে বৃহস্পতিবার দুপুরে লক্ষীচাপ ইউনিয়নের আকাশকুড়ি গ্রামের পারিবারিক কবরস্থান থেকে নিহতের মৃতদেহের দেহাবশেষ উদ্ধার করা হয়। পরে তা রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে প্রেরণ করা হয়।
নিহতের ছেলে লিটন রহমান অভিযোগ করে বলেন, ২০১৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর তৎকালীন সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নুরের নেতৃত্বে রামগঞ্জ বাজারে আওয়ামী লীগ ,যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আমার বাবাকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল। দ্রুত আসামীদের গ্রেফতার এবং জড়িতদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবী করেন তিনি।