মাগুরা পৌরসভার ইসলামপুর পাড়ায় নবগঙ্গা নদীর ওপর প্রায় ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৪০ মিটার দীর্ঘ আরসিসি গার্ডার ব্রিজটি সংযোগ সড়ক না থাকায় দীর্ঘদিন পড়ে আছে ‘অব্যবহারযোগ্য কাঠামো’ হয়ে। উদ্বোধনের এক যুগ পার হলেও ব্রিজটি ব্যবহার করতে পারছেন না স্থানীয়রা। প্রতিদিন বাঁশের সাঁকো দিয়েই পার হতে হচ্ছে হাজারো মানুষকে। ২০১৩ সালের ৯ নবেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও ব্রিজটির দুই পাশে কোনো সংযোগ সড়ক নির্মাণ হয়নি। চরপাড়া, ইসলামপুর পাড়া ও পারনান্দুয়ালী এলাকার প্রায় তিন হাজার মানুষ এখনও নির্ভর করছেন ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের সাঁকোর ওপর।স্থানীয় বাসিন্দা ব্যবসায়ীরা বলেন, ব্রিজ হওয়ার আগে এলাকার মানুষ রাস্তার জন্য জমি দিতে আগ্রহী ছিল। এখন কেউ আর ঘর ভেঙে দিতে রাজি নয়। এদিকে কাঁচা রাস্তা বৃষ্টিতে কর্দমাক্ত হয়ে চলাচল আরও কষ্টসাধ্য হয়ে উঠেছে। পারনান্দুয়ালী এলাকার বাসিন্দা হাসান আলী বলেন, পৌরসভায় বহুবার বলেছি তবুও কাজের কাজ কিছু হয়নি। ব্রিজ থাকার পরও সাঁকো ব্যবহার করতে হচ্ছে—এটাই এখনকার বাস্তবতা।ইসলামপুর পাড়ার সমাজসেবক মাহবুব আলম টিপু বলেন, সংযোগ সড়কের জমির বেশিরভাগই আসলে খাস খতিয়ানভুক্ত। জেলা প্রশাসন ও পৌরসভা চাইলে স্থানীয়দের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সমাধান সম্ভব।
গ্রাম-গঞ্জ-শহর
সংযোগ সড়ক না থাকায় ব্রিজ কাজে আসছে না
মাগুরা পৌরসভার ইসলামপুর পাড়ায় নবগঙ্গা নদীর ওপর প্রায় ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৪০ মিটার দীর্ঘ আরসিসি গার্ডার ব্রিজটি সংযোগ সড়ক না থাকায় দীর্ঘদিন পড়ে আছে ‘অব্যবহারযোগ্য কাঠামো’ হয়ে। উদ্বোধনের এক যুগ
Printed Edition
