আমতলী (বরগুনা) সংবাদদাতা : বরগুনার আমতলীতে চাঁদাবাজি করার সময় একজন চাঁদাবাজকে হাতেনাতে গ্রেফতার করেছে আমতলী থানা পুলিশ । ৩০ জুলাই বুধবার রাত আড়াইটার সময় আমতলী পৌরসভার ছুরিকাটা নামক স্থান থেকে ইমরান হোসেন সাগর (৩৩) নামের ঐ চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করা হয় । সাগর বরিশাল জেলার দক্ষিন আলেকান্দা চড়ের বাড়ি এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে । পুলিশ সূত্রে জানা গেছে কলাপাড়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে থেকে ময়মনসিংহ পাওয়ার প্লান্ট এনপচিশ টন ওজনের ২৯ পিস সিপ পাইল একটি ট্রাকে করে নিয়ে যাচ্ছিলেন । ঢাকা- কুয়াকাটা মহা সড়কের আমতলী পৌীসভার ০৭ নং ওয়ার্ডের ছুরিকাটা আক্কাস চৌকিদারের বাড়ির সামনে আসা মাত্র ১০-১২ জনের একটি সংগবদ্ধ চক্র ট্রাকটির গতি রোধ করে । ট্রাক চালক খালিদ হাসান এর মোবাইল দিয়ে বি,এম,ডব্লিই ,এস কোম্পানির চেয়ারম্যান বাচ্চু আহম্মেদ এর নিকট দুই লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে ।

চাঁদাবাজির অপপ্রচারের প্রতিবাদে বরগুনার আমতলীতে পৌর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মো: জাকির হোসেন হাওলাদারের বিরুদ্ধে “চাঁদা চাওয়া ও ঘর ভাংচুর” গণমাধামে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেন। নিজ বাস ভবনে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।

সংবাদ সম্মেলনে, আমতলী পৌর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মো: জাকির হোসেন ও তার ভাইদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে আ.লীগের দোসর করিমুল হাসান, আরিফুল ইসলাম জামাল, আঃ ছালাম, রাসেল, ও জহিরুল ইসলাম ভূয়া নিলামের কাগজ পত্র তৈরি করে নিষেধাজ্ঞা জমির উপরে শনিবার দিবাগত রাতের আধারে জমিতে বে-আইনী ভাবে ঘর উত্তোলণ করে। সেই ঘরটি তারা নিজেরাই আবার ভেঙে আমাদের উপর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে বিএনপি নেতা আখ্যায়িত করে এবং বিএনপি’র মানক্ষুন্ন করে অপপ্রচার চালায়। ঘটনার দিন রাতে আমার শ্বশুড় মৃত্যুবরণ করায় আমি আমার শ্বশুড় বাড়ি এলাকায় ছিলাম। আ.লীগ দোসর করিমুল হাসান, ফ্যাসিস্ট হাসিনার সময়কালে মাহিন্দ্রা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক থাকায় আমতলী টেম্পু স্ট্যান্ডে চাঁদাবাজি করেছে এবং ধর্ষন মামলা সহ অসংখ্য মামলা রয়েছে আ.লীগের দোস র হাসানের মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী জাকির হোসেন ও এলাকাবাসী শাস্তি দাবি করেন।

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) ময়মনসিংহের নান্দাইলে বিরোধপূর্ণ জমিতে জোরপূর্বক স্থাপনা নির্মাণকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষই আহত হয়েছে। কিন্তু একটি পক্ষ অপর পক্ষের বিরুদ্ধে মারধর ও চাঁদাবাজির পাল্টাপাল্টি অভিযোগ তুলেছে। ভুক্তভোগী পরিবারগুলো স্থানীয় সালিশ এবং পুলিশের দ্বারস্থ হলেও কোনো সমাধান না হওয়ায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

ঘটনার সূত্রপাত উপজেলার জাহাঙ্গীরপুর ইউনিয়নের বাতোয়াদী গ্রামে। ভুক্তভোগী ইদ্রিস আলী, কাঞ্চন মিয়া ও মোহাম্মদ আলীর অভিযোগ, তারা ২০২৩ সালে ৮০৪০ নম্বর দলিল মূলে রহিমপুর গ্রামের মৃত হাফিজ উদ্দিনের পুত্র নূরে আলম ও আওয়ালের কাছ থেকে জাহাঙ্গীরপুর মৌজার ২০৭৫ খতিয়ানের ৬৬২৩ দাগের ৯৬ এর খাত ৫০ শতাংশ জমি কেনেন। কিন্তু প্রতিবেশী জয়নাল মিয়া ও তার লোকজন সেই জমি নিজেদের দাবি করে জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করছে।