১৯৭২ সালে স্থাপিত মাগুরা পৌরসভার নতুন অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা না হলেও অনেক শাখাতেই কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হবার আশংকা রয়েছে। এ রির্পোট লেখাপর্যন্ত হোল্ডিং ট্যাক্স ও ট্রেড লাইসেন্সের কর আদায় হয়েছে ৬০ শতাংশেরও কম। মাগুরার সচেতন নাগরিকদের ধারণা, কর আদায়ের ব্যাপারে পৌর কর্তৃপক্ষ আরো উদ্যোগী না হলে প্রভাব পড়বে নাগরিক সেবা বাস্তবায়নে। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পলায়নের পর মাগুরা পৌর কর্মকর্তা, ও কমিশনার বৃন্দ বয়েছেন, পলাতক। কাজ কর্ম চলছে ঢিলেঢালা ভাবে। পৌরভবনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজস্ব আদায়ে নিয়মিত মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বাকি সময়ের মধ্যে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পুরণ সম্ভব হবে বলেই ধারণা করছি। মাগুরা পৌরসভার কার্যক্রম শুরুর পর থেকেই চলছে ঢিলে ঢালা ভাবে। প্রতিবছরই বাজেট স্বল্পতায় শহর উন্নয়নের জন্য নির্ভর করতে রাজস্ব আদায়ের উপর।

চলতি অর্থবছরে মাগুরা পৌরসভার বাজেট ঘোষণার আর কয়েকদিন বাকি থাকলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে পিছিয়ে রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। প্রথম শ্রেনির পৌরসভা মাগুরার তথ্যমতে হোল্ডিং ট্যাক্স, ট্রেড লাইসেন্স, হাট বাজার ও জনগণ থেকে রাজস্ব আদায় করা হয়। এর মধ্যে হোল্ডিং ট্যাক্স, ও ট্রেড লাইসেন্স, হাটবাজার শাখা থেকে মোটা অংকের মোট আয়ের সিংহভাগ রাজস্ব আদায় করা হয়ে থাকে।