রাঙামাটির লংগদু মডেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শহীদুল্লাহ কায়সার গত ১৮ নভেম্বর চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে ইন্তিকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। মৃত্যুকালে উনি দুই ছেলে ও অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার দুই ছেলের নাম নাফিস (২৬) ও নাহিয়ান (১৯)। তারা এখনো শিক্ষাজীবন শেষ করেনি। মরহুম শহীদুল্লাহ কায়সারের স্ত্রী তিন বছর পূর্বে ইন্তিকাল করেছেন। তার বড় ছেলে নাফিস জানিয়েছে, শহীদুল্লাহ কায়সার অসুস্থ হওয়ার পর ১৮ তারিখ বেলা ৩টায় চট্টগ্রাম মেডিকেলে নিয়ে যাবার পর ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। উল্লেখ্য, গত ২ বছরে বেশ কয়েকবার উনার মাইল্ড স্ট্রোক হয়। এর পাশাপাশি পার্কিনসন ডিজিজে ভুগতেছিলেন। উনাকে পৈতৃক নিবাস ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া উপজেলার উত্তর কুহুমা গ্রামে কবরস্থ করা হয়। মাওলানা আব্দুর রউফের (ফেনী জেলা জামায়াতের শূরা সদস্য) ইমামতিতে গ্রামের বাড়িতে উনার জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর আমির পেয়ার আহমদ মজুমদারসহ স্থানীয় বিএনপি ও জামায়াত নেতা এবং এলাকার গণ্যমান্য ও সাধারণ মুসল্লীরা অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য তিনি ইসলামী ছাত্রশিবিরি টাংগাইল জেলা শাখার সভাপতি ছিলেন। ঢাকার তৎকালীন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ অধ্যয়নরত অবস্থায় তিনি কেন্দ্রীয় সংগঠনের সিদ্ধান্তে টাংগাইল অবস্থান করে জেলার দায়িত্ব পালন করেন এবং তার সময় ব্যাপকভাবে সংগঠনের কাজ প্রভাব বিস্তার করেছিলো। যে ধারাবাহিকতায় টাংগাইল জেলা থেকে শহর পৃথক করে শহর সদস্য শাখা করা হয়েছিলো, শহর শাখার সভাপতি আহসান হাবীব ইমরোজ কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ এবং বিদেশ বিভাগের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই সময়ের সংগঠনে যোগদান করা অনেকেই ছাত্রজীবন শেষে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
গ্রাম-গঞ্জ-শহর
লংগদু মডেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শহীদুল্লাহ কায়সারের ইন্তিকাল
রাঙামাটির লংগদু মডেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শহীদুল্লাহ কায়সার গত ১৮ নভেম্বর চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে ইন্তিকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
Printed Edition