ছাতক (সুনামগঞ্জ) সংবাদদাতা : মা-হারা ১৭ বছরের মেধাবী কিশোরী মুন্নী এখন মৃত্যু পথযাত্রী। খাদ্যনালীর জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে সে সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৪র্থ তলার ৫নং ওয়ার্ডের ৭নং বেডে মুমূর্ষ অবস্থায় ভর্তি রয়েছে। সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার কালারুকা ইউনিয়নের শিমনগর গ্রামের বাসিন্দা মুন্নীদের পরিবার দারিদ্র্যের চাপে ভিটেমাটি হারিয়ে এখন হাসনাবাদ সরকারি আশ্রয়ন কেন্দ্রে আশ্রিত। দিনমজুর বাবা আব্দুন নূরের পক্ষে মেয়ের চিকিৎসার ব্যয় বহন করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তিন বোনের সবচেয়ে ছোট মুন্নী এবছর এসএসসি পরীক্ষায় কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হলেও জীবনের স্বপ্ন এখন থেমে গেছে হাসপাতালের বিছানায়। কান্নাজড়িত কণ্ঠে বাবা বলেন, মা-হারা আমার বাচ্চাটারে বাঁচাইতে সাহায্য করুন। আমি গরিব মানুষ, কিছুই করতে পারতাছি না। চিকিৎসকদের মতে, দ্রুত উন্নত চিকিৎসা না পেলে তার অবস্থা আরও খারাপ হতে পারে। তাই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে সকলের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন অসহায় এই বাবা। সাহায্য পাঠানোর নম্বর (বিকাশ): ০১৭২৯-০০৪৬১১, যোগাযোগ: মুন্নীর বাবা (আব্দুন নূর)-০১৭৩৮-৭২৬৮৩৮।
গ্রাম-গঞ্জ-শহর
দারিদ্র্যের দেয়ালে আটকে গেছে মুন্নীর জীবন
মা-হারা ১৭ বছরের মেধাবী কিশোরী মুন্নী এখন মৃত্যু পথযাত্রী। খাদ্যনালীর জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে সে সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে
Printed Edition