জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ বলেছেন, “ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে জুলাই ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থানের সুফল সবাই ভোগ করতে পারবে।” রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট হলে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পুনর্জাগরণ কর্মসূচি’র আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, “জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশের দরিদ্র ও প্রান্তিক শিক্ষার্থীরা পড়ে, যারা গণঅভ্যুত্থানে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে। তাদের জন্য মানসম্মত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিতে নকলমুক্ত পরীক্ষা, কারিকুলাম সংস্কার, দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন ও শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রয়েছে।” আলোচনায় প্রধান অতিথি গাজীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফজলুল হক মিলন বলেন, “ক্ষুদ্র মতানৈক্যে বিভক্ত হলে ফ্যাসিবাদ আবার মাথাচাড়া দিতে পারে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।” তিনি বলেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার যে প্রত্যাশা ছিল, তা বাস্তবায়ন করাই এখন মূল লক্ষ্য।” সভায় আরও বক্তব্য দেন গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার, জামায়াতের মহানগর আমীর অধ্যাপক মোঃ জামাল উদ্দিন, প্রো-ভিসি প্রফেসর মোঃ লুৎফর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. এ টি এম জাফরুল আযম ও অন্যান্য কর্মকর্তারা। সঞ্চালনা করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিন আহমেদ।