চট্টগ্রাম মহানগরীর এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মুহাম্মদ উল্লাহ বলেছেন, অবিলম্বে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান, জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দিতে হবে। অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য মাঠে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে।
গতকাল রোববার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সদরঘাট থানার এক নির্বাচনী দায়িত্বশীল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সদরঘাট থানা জামায়াতের আমীর মুহাম্মদ আব্দুল গফুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী দায়িত্বশীল সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন থানা সেক্রেটারি সরওয়ার জাহান সিরাজী, সহকারী সেক্রেটারি ফজলে এলাহী শাহীন, জামায়াত নেতা কবির আহমদ, হারুন অর রশিদ দিদার, মুহাম্মদ ইব্রাহীম, ডা. কফিল উদ্দীন, আলী, জসিম উদ্দীন, বেলাল হোসাইন প্রমুখ।
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীকে বিজয়ী করার আহ্বান
চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি ও চট্টগ্রাম-৯ আসনের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির পরিচালক ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুছ বলেছেন, ডা. এ কে এম ফজলুল হক গণমানুষের প্রার্থী। তিনি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও ন্যায়ের পক্ষে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর। তাই জনগণের প্রত্যাশা পূরণে চট্টগ্রাম-৯ আসনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী ডা. এ কে এম ফজলুল হককে বিজয়ী করার আহ্বান।
১৭ নম্বর পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যোগে আয়োজিত এক নির্বাচনী দায়িত্বশীল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, বর্তমান সময়ে দেশে ন্যায়ের পক্ষে, ইসলামী মূল্যবোধ ও মানুষের অধিকার রক্ষায় সাহসী নেতৃত্ব প্রয়োজন। ডা. ফজলুল হক সেই নেতৃত্ব দিতে সক্ষম।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, বাকলিয়া থানা জামায়াতের সেক্রেটারি নুর আহমদ, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের আমীর কামাল হোসাইন, থানা বায়তুলমাল সম্পাদক জমির আলম, ১৭নম্বর ওয়ার্ডের নায়েবে আমীর আলহাজ্ব আহমাদুল হক, ওয়ার্ড সেক্রেটারি ওহিদুল কাদের চৌধুরী, সহকারী সেক্রেটারি মহিউদ্দীন ও অন্যান্য দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ।