দাবি পূরণ না হলে শাটডাউনের ঘষোণা পিছিয়ে পড়া শেরপুর জেলার যৌক্তিক উন্নয়নের দাবিতে রেকর্ডসংখ্যক মানুষের উপস্থিতিতে নাগরিক মানবন্ধন অনুষ্ঠিত পর্যন্ত শেরপুর প্রেস ক্লাবের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বিরূপ আবহাওয়া ও বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানববন্ধনে শহরের খােয়ারপাড় শাপলাচত্বর মােড় থেকে অষ্টমীতলা পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলােমিটার এলাকাজুড়ে সড়ূকের দুই পাশে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ আংশগ্রহণ করেন।
শেরপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি কাকন রেজার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদ হাসান বাদলের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য মাে. মাহমুদুল হাসান রুবেল, শেরপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা মোঃ হাফিজুর রহমান, জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও শেরপুর জেলা সেক্রেটারি আলহাজ্ব মোঃ নুরুজ্জামান বাদল, জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য ডাঃ আনোয়ার হোসেন, শেরপুর শহর জামায়াতের আমীর মাওলানা মোঃ নূরল আমিন, শহর জামায়াতের সেক্রেটারি মোঃ হাসানুজ্জামান, ইসলামি ছাত্র শিবিরের শেরপুর জেলা সভাপতি মোঃ আশ্রাফুজ্জামান মাসুম, বিশিষ্ট সমাজসেবী ও মানবাধিকারকর্মী রাজিয়া সামাদ ডালিয়া, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাে. সিরাজুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ন আহবায়ক আব্দুল আওয়াল চৌধুরী, সাবেক যুগ্মু সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান তারা ও শফিকুল ইসলাম মাসুদ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট এমকে মুরাদুজ্জামান, চেম্বার অব কমার্সের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাে. আরিফ হোসেন, শেরপুর জেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি সাবেক সেক্রেটারি মাওলানা জাকারিয়া মাে. আব্দুল বাতেন, শেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আ.জ.ম. রেজাউল করিম খান, মডেল গার্র্লস কলেজের ভারপ্রাপ্ত আধ্যক্ষ এবিএম মামুনুর রশিদ পলাশ, শহর বিএনপির সাধারণ আবু রায়হান কার্যকরী সভাপতি রফিক মজিদ, এনসিপির জেলা প্রতিনিধি প্রকৌশলী লিখন মিয়া, জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহবায়ক মামুনুর রহমান প্রমুখ।
শেরপুর প্রসক্লাবের সভাপতি কাকন রেজা বলেন, আমাদের শেরপুর জেলা দীর্ঘদিন রাজনৈতিক গ্যাড়াকলে পিছিয়ে আছে শিক্ষা, স্বাস্য, কৃষি, পর্যটন, যোগাযোগ সবক্ষেত্রেই। এ জেলায় বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও রেললাইন স্থাপনের দাবিতে একাট্টা হয়ে আন্দোলনে নেমেছেন। আসুন পিছিয়ে পড়া শরপুর জেলাকে সবাই মিলে এগিয়ে নিই। শেরপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা মোঃ হাফিজুর রহমান বলেন বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে আমাদের পাশের জেলায় যে উন্নয়ন হয়েছে তার শতভাগের একভাগও আমাদের জেলায় হয়নি। আমরা লক্ষ্য করেছি শেরপুরের কৃষি, যোগাযােগ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং পর্যটনের উন্নয়ন খুবই প্রয়োজন এবং এটা শেরপুরের মানুষের দাবি।