মো. মনিরুজ্জামান মন্টুকে আহবায়ক ও শেখ আবু হোসেন বাবুকে সদস্য সচিব করে ৬১ সদস্য বিশিষ্ট খুলনা জেলা বিএনপি’র পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি গঠিত হয়েছে। গত বুধবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট মোমরেজুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক খান জুলফিকার আলী জুলু, মোল্যা খায়রুল ইসলাম, মো. তৈয়েবুর রহমান, এস এম শামীম কবির, গাজী তফসির আহমেদ, কামরুজ্জামান টুকু, অধ্যাপক মনিরুল হক বাবুল, অসিম কুমার সাহা ও এনামুল হক সজল। এছাড়া সদস্যরা হলেন, আমির এজাজ খান, এস এম মনিরুল হাসান বাপ্পী, ডা. গাজী আব্দুল হক, মোস্তফা উল বারী লাভলু, শেখ আব্দুর রশিদ, এস এ রহমান বাবুল, চৌধুরী কাওসার আলী, আশরাফুল আলম নান্নু, সুলতান মাহমুদ, টিকু রহমান, এডভোকেট শরিফুল ইসলাম জোয়াদ্দার খোকন, এডভোকেট আব্দুস সবুর, মোল্যা মাহবুবর রহমান, আনিসুর রহমান, শেখ আজগর আলী, এডভোকেট আব্দুস সাত্তার, শাকিল আহমেদ দিলু, মোল্যা এনামুল কবির, শামসুল আলম পিন্টু, নাজমুস সাকির পিন্টু, ওয়াহিদ ইমরান, সরোয়ার হোসেন, জি এম রফিকুল হাসান, মো. ইকবাল শরীফ, আরিফুর রহমান আরিফ, সেলিম সরদার, রবিউল ইসলাম হোসেন, অহিদুজ্জামান রানা, মো. হাফিজুর রহমান, শাহানুর রহমান আরজু, ইলিয়াস মল্লিক, মল্লিক আব্দুস সালাম, মনির হাসান টিটো, জাফরী নেওয়াজ চন্দন, মনিরুজ্জামান লেলিন, আ. মালেক, এম শাহাদাত হোসেন, এম এ হাসান, মনিরুজ্জামান বেল্টু, সাইদ বিশ্বাস, আশরাফুল ইসলাম নুর, আসাফুর রহমান পাইলট, এস এম এমাদুল ইসলাম, নিত্যনন্দ, নাসিমা আক্তার পলি, মোল্যা রিয়াজুল ইসলাম, আতিক নেওয়াজ চঞ্চল, মো. আছাফুর রহমান ও শফিক আহমেদ মেসবাহ।
কয়রায় ৫০ কেজি হরিণের গোশত উদ্ধার : খুলনা জেলার কয়রায় কোস্টগার্ড ও বন বিভাগের কোবাদক ফরেস্ট স্টেশনের বনরক্ষীদের অভিযানে সুন্দরবনে অবৈধভাবে শিকার করা হরিণের ৫০ কেজি গোশত উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ ) সকাল ১১ টার দিকে মায়ের খাল এলাকা হতে এই হরিণের গোশতসহ নৌকা ও হরিণ ধরার সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। তবে এসময় কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি। গোশত ফেলে পালিয়ে যায় শিকারিরা।
বন বিভাগের কোবাদক ফরেস্ট স্টেশন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বলেন, সকাল ১০ টায় নিয়মিত টহল শুরু হয়। বেলা ১১ টার দিকে নদীর পাশ দিয়ে একটি ডিঙ্গি নৌকা দেখতে পায় তারা। নৌকাটি দেখে সন্দেহ হলে তারা থামানোর জন্য সংকেত দিতেই নৌকায় থাকা লোকজন নদীতে ঝাঁপিয়ে পালিয়ে যায়। পরে পরিত্যক্ত নৌকাটি তল্লাশি করে ভেতরের ৫০ কেজি হরিণের গোশত জব্দ করা হয়। এ ব্যাপারে বন্যপ্রাণী নিধন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত হরিণের গোশত কয়রা উপজেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অনুমতিক্রমে আদালত চত্বরে মাটিতে পুতে বিনষ্ট করা হয়েছে। বন বিভাগ ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সুন্দরবন সংলগ্ন কয়রায় ৩০টির বেশি চোরা শিকারি চক্র ফাঁদ পেতে হরিণ নিধন করে।