এসব সোর্স ভুক্তভোগীদের টার্গেট করতে সহায়তা করে। তারা ব্যাংকে সাধারণ গ্রাহক সেজে উপস্থিত থাকে এবং একা বা বয়স্ক ব্যক্তিদের কিংবা বড় অংকের টাকা উত্তোলনকারীদের টার্গেট করে।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মিন্টু রোডে ডিবি পরিচয়ে সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য গ্রেপ্তার সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিসি মাসুদ আলম বলেন, অপরাধীদের ভাগের চেয়ে সোর্সরা ভাগ বেশি পায়। কোনো ডাকাতি বা অপারেশন সফল হলে অপরাধীরা যেখানে এক লাখ টাকা ভাগ পায়, সেখানে সোর্সরা পায় দেড় লাখ টাকা।
তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চাকরিচ্যুত সদস্যরা অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছেন। কোনো না কোনো অনৈতিক কাজে যুক্ত থাকায় তারা চাকরি হারিয়েছেন।
উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, গ্রেপ্তার অপরাধী দীন ইসলাম ওরফে কাউসার আহমেদ নিজেকে পুলিশ ইন্সপেক্টর পরিচয় দেওয়ার জন্য ভুয়া আইডি কার্ড তৈরি করেছিলেন, যা আসল থেকে আলাদা করা কঠিন। তার নামে অন্তত ১০টি ডাকাতি মামলা রয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভুয়া সদস্যদের চেনার উপায় প্রসঙ্গে ডিসি মাসুদ বলেন, জনবহুল এলাকা থেকে যদি কেউ বাহিনীর পরিচয়ে কাউকে তুলে নিতে আসে, তখন আশপাশের মানুষকে জিজ্ঞেস করতে হবে কোন বিভাগ বা কোন বাহিনীর সদস্য তারা।