দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে অনুষ্ঠিত হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি হলে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়।

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে অনুষ্ঠিত হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি হলে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়।

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে অনুষ্ঠিত হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি হলে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়।

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে অনুষ্ঠিত হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি হলে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়।দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে অনুষ্ঠিত হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি হলে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়।

মোট ভোটার ছিলেন ১১,৭৫৯ জন। এর মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৮,০২৬ জন শিক্ষার্থী। ফলে এবারের নির্বাচনে ভোট প্রদানের হার দাঁড়িয়েছে ৬৮.২৫ শতাংশ।

আলবেরুনী হলে ২১০ ভোটারের মধ্যে ১২৫ জন ভোট দিয়েছেন, অংশগ্রহণের হার ৫৯.৫২ শতাংশ। আ ফ ম কামাল উদ্দিন হলে ৩৩৩ জনের মধ্যে ২১৬ জন ভোট দিয়েছেন, যা ৬৪.৮৬ শতাংশ। মীর মশাররফ হোসেন হলে ৪৬৪ ভোটারের মধ্যে ৩১০ জন ভোট দিয়েছেন, হার দাঁড়িয়েছে ৬৬.৮১ শতাংশ। নওয়াব ফয়জুন্নেসা হলে ভোটার সংখ্যা ২৮০ হলেও ভোট পড়েছে মাত্র ১৩৮, অংশগ্রহণের হার মাত্র ৪৯.২৯ শতাংশ—যা এবারকার নির্বাচনে সর্বনিম্ন।

শহীদ সালাম-বরকত হলে ২৯৯ জনের মধ্যে ২২৪ জন ভোট দিয়েছেন (৭৪.৯২%)। মওলানা ভাসানী হলে ৫১৪ জনের মধ্যে ৩৮৪ জন ভোট দিয়েছেন (৭৪.৭১%)। জাহানারা ইমাম হলে ৩৬৭ জনের মধ্যে ২৪৭ জন ভোট দিয়েছেন, যা ৬৭.৩০ শতাংশ। প্রীতিলতা হলে ৩৯৯ জন ভোটারের মধ্যে ২৫০ জন ভোট দিয়েছেন (৬২.৬৬%)। বেগম খালেদা জিয়া হলে ৪০৯ জনের মধ্যে ২৪৯ জন ভোট দিয়েছেন, অংশগ্রহণের হার ৬০.৮৮ শতাংশ।

১০ নং (ছাত্র) হলে ৫২২ ভোটারের মধ্যে ৩৮১ জন ভোট দিয়েছেন (৭২.৯৯%)। শহীদ রফিক-জব্বার হলে ৬৫১ জন ভোটারের মধ্যে ৪৭০ জন ভোট দিয়েছেন, যা ৭২.২০ শতাংশ। বেগম সুফিয়া কামাল হলে ৪৫৬ জনের মধ্যে ২৪৬ জন ভোট দিয়েছেন, অংশগ্রহণের হার মাত্র ৫৩.৯৫ শতাংশ। ১৩ নং (ছাত্রী) হলে ৫১৯ ভোটারের মধ্যে ২৯২ জন ভোট দিয়েছেন (৫৬.২৬%)। ১৫ নং (ছাত্রী) হলে ৫৭১ জনের মধ্যে ৩৫০ জন ভোট দিয়েছেন, অংশগ্রহণের হার ৬১.৩০ শতাংশ।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে ৩৫০ জন ভোটারের মধ্যে ২৬১ জন ভোট দিয়েছেন (৭৪.৫৭%)। রোকেয়া হলে ৯৫৫ জনের মধ্যে ৬৮০ জন ভোট দিয়েছেন (৭১.২০%)। ফজিলতুন্নেসা হলে ৮০৩ জনের মধ্যে ৪৮৯ জন ভোট দিয়েছেন (৬০.৯০%)। বীরপ্রতীক তারামন বিবি হলে ৯৮৪ জনের মধ্যে ৫৯৫ জন ভোট দিয়েছেন (৬০.৪৭%)। ২১ নং (ছাত্র) হলে ৭৩৫ জনের মধ্যে ৫৬০ জন ভোট দিয়েছেন, যা ৭৬.১৯ শতাংশ।

সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে—মোট ৯৯১ জন ভোটারের মধ্যে ৮০৭ জন ভোট দিয়ে অংশ নিয়েছেন, যা ৮১.৪৩ শতাংশ। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হলে ৯৪৭ জন ভোটারের মধ্যে ৭৫২ জন ভোট দিয়েছেন, অংশগ্রহণের হার দাঁড়িয়েছে ৭৯.৪১ শতাংশ। ফলে এবারের নির্বাচনে সর্বাধিক অংশগ্রহণ হয়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হল ও ২১ নং (ছাত্র) হলে। অপরদিকে সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে নওয়াব ফয়জুন্নেসা হলে।