ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমাদানের নির্ধারিত সময় শেষ হয়েছে গতকাল বুধবার। এতে ২৮টি পদের বিপরীতে বিতরণকৃত ৬৫৮টি ফরমের মধ্যে ৫০৯টি ফরম জমা পড়েছে। বিতরণকৃত ফরমের মধ্যে ১৪৯টি ফরম জমা পড়েনি। অন্যদিকে ১২টি হলের হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৬৮৯ জন প্রার্থী। গতকাল বুধবার বিকেলে নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান।

এদিকে হল সংসদে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ৬২টি, ফজলুল হক মুসলিম হলে ৬৫, জহুরুল হক হলে ৮০, মুহসিন হলে ৬৪, শামছুন্নাহার হলে ৩৬, জিয়াউর রহমান হলে ৭৮, শেখ মুজিবুর রহমান হলে ৬৮, সুফিয়া কামাল হলে ৪০, কুয়েত মৈত্রী হলে ৩১, ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ৩৬, বিজয় একাত্তর হলে ৬৭, এফ রহমান হলে ৬৭টি জন মনোনয়ন ফর্ম সংগ্রহ করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে প্রধান চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, এ পর্যন্ত মোট ৫০৯টি মনোনয়ন ফরম জমা পড়েছে, ১৪৯টি ফরম জমা পড়েনি। এখন পর্যন্ত ১২টি হলের হিসাব পাওয়া গেছে। শীর্ষপদগুলোর প্রার্থীর সংখ্যা এখনো জানা যায়নি।

ডাকসু ইলেকশন রিটার্নিং অফিসার কাজী মারুফুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনের দিন, এর আগের দিন এবং পরেরদিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ রাখার জন্য অনুরোধ করেছি। ডাকসুর তফসিল অনুযায়ী, গত ১২ আগস্ট থেকে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হয় যা ১৮ আগস্টে শেষ হবার কথা থাকলেও পরে একদিন বৃদ্ধি করে ১৯ আগস্ট করা হয়। মনোনয়ন জমাদানের শেষ সময়ও ১ দিন বাড়িয়ে ২০ আগস্ট করা হয়। মনোনয়ন ফর্ম সংগ্রহের শেষ দিন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সংসদে ১০টি প্যানেল ও স্বতন্ত্রভাবে মোট মনোনয়ন নিয়েছেন ৬৫৮ জন এবং ১৭টি হল সংসদে মনোনয়ন বিক্রি হয়েছে ১৪২৭টি। যাচাই-বাছাই শেষে ২১ আগস্ট বেলা একটায় চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে।

মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ২০ আগস্ট এবং ২১ আগস্ট প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। ২৫ আগস্ট মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর ২৬ আগস্ট চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এই নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে ৯ সেপ্টেম্বর এবং সেদিনই ফলাফল প্রকাশ করা হবে। এবারই প্রথমবারের মতো হলের বাইরে ছয়টি কেন্দ্রে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

ইতিমধ্যে ডাকসু এবং হল সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। চূড়ান্ত তালিকায় মোট ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন। এর মধ্যে ছাত্র ভোটার ২০ হাজার ৮৭১ জন ও ছাত্রী ভোটার ১৮ হাজার ৯০২ জন।

এদিন ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল, ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট, ডাকসু ফর চেঞ্জ, বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ, ডিইউ ফার্স্ট, প্রতিরোধ পর্ষদ, অপরাজেয় ৭১-অদম্য ২৪, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন ও স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য।

এদিকে শেষ দিনে নির্বাচনের জন্য পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করেছে কয়েকটি সংগঠন।এরমধ্যে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্যানেল ঘোষণা করেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব।

ডাকসু নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী হয়েছেন আবিদুল ইসলাম খান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে লড়বেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসীমউদদীন হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক তানভীর বারী হামিম। সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রার্থী হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক তানভীর আল হাদী মায়েদ। এর আগে ছাত্রদল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্যানেল নিয়ে দীর্ঘ সময় মিটিং করে।

এছাড়া অন্যান্য পদে লড়বেন মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক পদে আরিফুল ইসলাম; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদে এহসানুল ইসলাম; কমনরুম, পাঠকক্ষ ও ক্যাফেটেরিয়া বিষয়ক সম্পাদক পদে চেমন ফারিয়া ইসলাম মেঘলা; আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে মো. মেহেদী হাসান; সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক পদে আবু হায়াত মো. জুলফিকার জিসান; গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক পদ ১৫ জুলাইয়ে আহত সানজিদা আহমেদ তন্বীর সম্মানে খালি থাকবে।

ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক পদে চিম চিম্যা চাকমা; ছাত্র পরিবহন বিষয়ক সম্পাদক পদে মো. সাইফ উল্লাহ্ সাইফ; সমাজসেবা সম্পাদক পদে সৈয়দ ইমাম হাসান অনিক; ক্যারিয়ার উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক পদে মো. আরকানুল ইসলাম রূপক; স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক পদে আনোয়ার হোসাইন; মানবাধিকার ও আইন বিষয়ক পদে সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান মুন্না লড়বেন।

সদস্য পদে থাকবেন মো. জারিফ রহমান; মাহমুদুল হাসান; নাহিদ হাসান; মো. হাসিবুর রহমান সাকিব; মো. শামীম রানা; ইয়াসিন আরাফাত আলিফ; মুনইম হাসান অরূপ; রঞ্জন রায়; সোয়াইব ইসলাম ওমি; মেহেরুন্নেসা কেয়া; ইবনু আহমেদ; সামসুল হক আনান; নিত্যানন্দ পাল। প্যানেল ঘোষণার আগে রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আমরা এ প্যানেল নির্বাচন করেছি।

এদিন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল কাদের এবং আবু বাকেরের নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস)। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এ প্যানেল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত প্যানেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক দুই সমন্বয়ক আব্দুল কাদেরকে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে আবু বাকের মজুমদারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।

এছাড়া সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে মনোনয়ন পেয়েছেন আশরেফা খাতুন। এর মধ্যে আব্দুল কাদের বাগছাসের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক ও আবু বাকের মজুমদার বাগছাসের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক। আর আশরেফা খাতুন বাগছাসের কেন্দ্রীয় কমিটির মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন। প্যানেলের আনুষ্ঠানিক নাম রাখা হয়েছে ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ। প্যানেলটি গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে কোনো প্রার্থী দেয়নি। এই পদে জুলাইয়ের আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থী সানজিদা আহমেদ তন্বীকে সমর্থন করার ঘোষণা দিয়েছে বাগছাস। তন্বী স্বতন্ত্রভাবে এই পদে নির্বাচন করবেন।

এদিকে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ নামে প্যানেল ঘোষণা করে। দলের কেন্দ্রীয় অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এবং ডাকসুতে জিএস পদপ্রার্থী খায়রুল আহসান মারজান ব্যাখ্যা করে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাত্রেই সচেতন ও মেধাবী। আমরা সকলের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি।

এবারের ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্যানেলের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ইবুড়হফ ঢ়ড়ষরঃরপং, নবুড়হফ ভবধৎ-উটঈঝট ভড়ৎ নৎরমযঃবৎ ভৎড়হঃরবৎ (অপরাজনীতি ও ভয়ের ঊর্ধ্বে-উজ্জ্বল সম্ভাবনার ডাকসু)। এর ব্যাখ্যায় প্যানেলে ভিপি পদপ্রার্থী ছাত্রনেতা ইয়াসিন আরাফাত বলেন,ঢাবিতে আমাদের ইতিহাস অপরাজনীতি ও ভয়ের। এই অপরাজনীতি ও ভয়ের পরিবেশ একটি শিক্ষায়তনিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিকশিত হতে পারেনি। ফলে আমাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বলতর হতে পারেনি। আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অপরাজনীতি ও ভয় দূর করতে কাজ করব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে কাজ করব।

ছাত্রনেতারা জানান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কালচারাল হেজেমনির অবসান চায়, ধর্ম পালনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে চায়। শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট দূর করতে চায়। আবাসন ও খাবারের মান উন্নত করতে চায়। শিক্ষার্থীদের পরিবহন ব্যবস্থা বিস্তৃত ও উন্নত করতে চায়। গবেষণা খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি, শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখতে চায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্তঃসংযোগ তৈরি করতে চায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে পূর্ণ মান ও মর্যাদায় উন্নত করতে চায়। এই সংগ্রামে সকলের সহযোগিতা ও ভোট কামনা করেন প্যানেল নেতৃবৃন্দ।

পূর্ণাঙ্গ প্যানেল তালিকায় রয়েছে, ভিপি: ইয়াসিন আরাফাত,জিএস: খায়রুল আহসান মারজান, এজিএস (অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি): সাইফ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক: আবু বকর সিদ্দিক,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক: জুয়াইরিয়া আখতার তামান্না, কমনরুম, পাঠকক্ষ ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক: মোসা. জাকিয়া আক্তার,আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক: মোহাম্মদ আলী, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক: মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক: - (জুলাই আন্দোলনের আহত প্রতীক সানজিদা আহমেদ তন্বীকে সমর্থন জানিয়ে প্রার্থী দেওয়া হয়নি) ক্রীড়া সম্পাদক: ইয়াসিন আরাফাত,ছাত্র পরিবহন সম্পাদক: মো. ইমরান মিয়া,সমাজসেবা সম্পাদক: শাহরিয়ার আলম,ক্যারিয়ার ও উন্নয়ন সম্পাদক: মনসুরুল হক শান্ত,স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক: মুঈনুল ইসলাম,মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক: শাহরিয়ার জাবির,

কার্যনির্বাহী সদস্যরা হলেন ফারুক হাওলাদার--

মোসা. হাবিবা,ইলিয়াস তালুকদার,নূরুল জান্নাত মান্না,ইকরামুল কবির,মোহাম্মদ আফজাল হোসেন সিয়াম,এরফান মোহাম্মদ,রিয়াদ হোসাইন,রেজাউল করিম,মোহাম্মদ ইমাদুল ইসলাম আকাশ, ইসমাইল হোসেন,সাদমান সাকিব এবং আজিজুল হাসান।

এদিকে ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচনে নারী নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে পাঁচটি প্যানেল। এগুলো হলো - উমামা ফাতেমা-স্বতন্ত্র প্যানেল,আশরেফা খাতুন-বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ,শেখ তাসনিম আফরোজ ইমি প্রতিরোধ পরিষদ (বাম ছাত্র সংগঠনসমূহের জোট), সাবিনা ইয়াসমিন- ডাকসু ফর চেঞ্জ, ফাতেহা শরমিন অ্যানি-সমন্বিত শিক্ষার্থী সংসদ।

সদ্য বহিষ্কৃত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা মাহিন সরকারকে জিএস (সাধারণ সম্পাদক) করে ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী সংসদ’ নামে ২৫ সদস্যের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। প্যানেলে ভিপি (সহ সভাপতি) প্রার্থী করা হয়েছে মো. জামাল উদ্দীন খালিদকে ও এজিএস (সহ সাধারণ সম্পাদক) পদে আছেন ফাতেহা শারমিন এ্যানি। মাহিন সরকার বলেন, ‘কোনো অবাস্তব ও অলৌকিক ইশতেহার দেব না। আমরা নির্বাচিত হলে এক বছরের মধ্যে শিক্ষার্থীদের অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করবো। এ প্যানেল মন্ত্রীপাড়া কিংবা লন্ডন থেকে নয়, এটি শিক্ষার্থীদের থেকে হয়েছে। ডাকসুর ২৮টি পদের মধ্যে ২৫টি পদে প্রার্থী ঘোষণা করেছে ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী সংসদ’।

নিজের মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার পর স্বতন্ত্র ভিপি (সহ-সভাপতি) প্রার্থী উমামা ফাতেমা বলেন, ছাত্রলীগ না থাকলেও একই রুপে পুরোনো বন্দোবস্ত আবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জেঁকে বসেছে। তিনি যোগ করেন, আজ বৃহস্পতিবার ঘোষণা করা হবে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল।