রাকসু নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ১৮ জন প্রার্থী। এর মধ্যে ১০ জন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন, সাবেক সমন্বয়ক ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘোষিত প্যানেলভুক্ত এবং ৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী।

মনোনয়নপত্র যাচাইবাছাই ও প্রত্যাহারের সময় শেষ হওয়ায় এরই মধ্যে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়েছে এবং প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেছেন।

কে হবেন এবারের নির্বাচনের হেভিওয়েট ভিপি প্রার্থী, কার পাল্লা ভারী থাকবে, ক্যাম্পাসজুড়ে শুরু থেকেই আলোচনা চলছে। শিক্ষার্থীদের মাঝে কার গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু, এসব নিয়েই চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।

রাকসুতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ থেকে ভিপি পদে লড়ছেন শেখ নূর উদ্দিন আবীর।

ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক মেহেদী সজীব লড়ছেন ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেল থেকে।

‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’ প্যানেলের হয়ে ভিপি পদে প্রার্থী হয়েছেন ফুয়াদ রাতুল। এছাড়া ‘রাকসু ফর র‍্যাডিক্যাল চেঞ্জ’ প্যানেল থেকে লড়ছেন মেহেদী হাসান মারুফ।

এছাড়া ‘সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ’ এর হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাসিন খান। ‘অপরাজেয় ৭১, অপ্রতিরোধ্য ২৪’ প্যানেলের হয়ে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মাসুদ কিবরিয়া। ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল থেকে ভিপি প্রার্থী মাহবুব আলম। তাওহীদুল ইসলাম লড়ছেন ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল থেকে এবং ‘ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টুডেন্ট অ্যালায়েন্স’ এর হয়ে লড়াই করছেন মুহিব।

প্যানেলভুক্তদের পাশাপাশি ভিপি পদে স্বতন্ত্রভাবে লড়ছেন ১০ জন প্রার্থী। তারা হলেন, নোমান ইমতিয়াজ, সাগর আহমেদ মিয়া, মো. নূর, অদ্রীব নাহা উৎস, মো. আবদূর বারিক, মেহেদী হাসান সুমন, শাকিল মিয়া এবং মো. বিল্লাল হুসাইন।