র্নীতির বরপুত্র কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ ছদিকুজ্জামান খান সুমন পলাতক থেকেও দৌলতপুর কলেজে নিয়োগ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন নির্বিগ্নে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে তিনি পলাতক অবস্থায় আত্মগোপনে থেকেও দৌলতপুর কলেজে অনার্স শাখায় নিয়োগ নেওয়া শিক্ষকদের অবৈধ পন্থায় বেতন ছাড় করানো কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন আগের মতই। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে এমন কর্মকান্ডে দৌলতপুর কলেজের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। একইসাথে তারা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাগেছে, দৌলতপুর কলেজে অনার্স শাখায় নিয়োগ পাওয়া ৮ জন শিক্ষকের কাছ থেকে ২ কোটি টাকার অর্থ বাণিজ্য করে অবৈধ পন্থায় তাদের বেতন ছাড় করানোর চেষ্টা করছেন পলাতক থাকা অধ্যক্ষ ছাদিকুজ্জামান খান সুমন। ইতিমধ্যে বাংলা বিভাগের দ্বিতীয় শিক্ষক হিসেবে হালিমা খাতুনকে অবৈধ নিয়োগ দেখিয়ে তার বেতন ছাড় করানো কার্যক্রম সম্পন্নও করেছেন বলে কলেজ সূত্র জানিয়েছে। একইভাবে ইংরেজি বিভাগের অনার্স শাখার শিক্ষক কামরুন নাহারেরও বেতন ছাড় করানোর কার্যক্রম চলমান রেখেছেন বলে জানা গেছে।