ঝিনাইদহের শৈলকূপা থানার মিঞা জিন্নাহ আলম ডিগ্রী কলেজ প্রাঙ্গণে বৃহস্পতিবার সিরাতুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আয়োজিত পবিত্র কোরআন বিতরণ কর্মসূচিতে 'জিয়ার সৈনিক' স্লোগান দিয়ে বাধা প্রদানের অভিযোগ করেছে ইসলামী ছাত্রী সংস্থা। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।
ঝিনাইদহের শৈলকূপা থানার মিঞা জিন্নাহ আলম ডিগ্রী কলেজ প্রাঙ্গণে বৃহস্পতিবার সিরাতুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আয়োজিত পবিত্র কোরআন বিতরণ কর্মসূচিতে 'জিয়ার সৈনিক' স্লোগান দিয়ে বাধা প্রদানের অভিযোগ করেছে ইসলামী ছাত্রী সংস্থা। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।
ঝিনাইদহের শৈলকূপা থানার মিঞা জিন্নাহ আলম ডিগ্রী কলেজ প্রাঙ্গণে বৃহস্পতিবার সিরাতুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আয়োজিত পবিত্র কোরআন বিতরণ কর্মসূচিতে 'জিয়ার সৈনিক' স্লোগান দিয়ে বাধা প্রদানের অভিযোগ করেছে ইসলামী ছাত্রী সংস্থা। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।
ঝিনাইদহের শৈলকূপা থানার মিঞা জিন্নাহ আলম ডিগ্রী কলেজ প্রাঙ্গণে বৃহস্পতিবার সিরাতুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আয়োজিত পবিত্র কোরআন বিতরণ কর্মসূচিতে 'জিয়ার সৈনিক' স্লোগান দিয়ে বাধা প্রদানের অভিযোগ করেছে ইসলামী ছাত্রী সংস্থা। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।ঝিনাইদহের শৈলকূপা থানার মিঞা জিন্নাহ আলম ডিগ্রী কলেজ প্রাঙ্গণে বৃহস্পতিবার সিরাতুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আয়োজিত পবিত্র কোরআন বিতরণ কর্মসূচিতে 'জিয়ার সৈনিক' স্লোগান দিয়ে বাধা প্রদানের অভিযোগ করেছে ইসলামী ছাত্রী সংস্থা। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।
শুক্রবার ইসলামী ছাত্রীসংস্থার কেন্দ্রীয় সভানেত্রী মুনজিয়া ও সেক্রেটারি জেনারেল উম্মে আরওয়া বিবৃতিতে বলেন, পবিত্র কোরআন বিতরণের মতো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ছাত্রদলের সন্ত্রাসী আচরণ আমাদেরকে হতভম্ব করেছে। এর মাধ্যমে উক্ত ক্যাম্পাসে ছাত্রীসহ শিক্ষকদের নিরাপত্তাও হুমকির মুখে পড়েছে।
তারা বলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা থানার পক্ষ থেকে মিঞা জিন্নাহ আলম ডিগ্রী কলেজের ছাত্রীদের মাঝে কোরআন বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার পরপরই ছাত্রদল কর্মীরা এসে এ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা প্রদান করে। তারা "জিয়ার সৈনিক এক হও লড়াই করো, ধর ধর শিবির ধর, ধরে ধরে জবাই কর" এ ধরনের ঘৃণ্য এবং আক্রমণাত্মক স্লোগানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে। শিক্ষকদের সঙ্গেও উগ্র আচরণ করেছে।
ইসলামী ছাত্রীসংস্থার নেতারা বলেন, মহাগ্রন্থ আল কোরআন কোনো রাজনৈতিক গ্রন্থ নয়, এটি আল্লাহ রব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে সমগ্র মানবজাতির জন্য দিকনির্দেশনা। কোরআন বিতরণে বাধা দেয়া মানে যেমন ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ তেমনি মৌলিক অধিকার ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা। এ ঘটনার পর কলেজ ছাত্রদল শাখা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিদ্বেষপূর্ণ হুমকি প্রদান করতেও দ্বিধাবোধ করেনি।
তারা বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জ্ঞান অর্জনের জন্য। সবার এখানে সমান অধিকার। সেখানে এরকম ঘটনা আশঙ্কাজনক। এ ঘটনার সাথে জড়িতদের অতিদ্রুত চিহ্নিত করে যথাযথ ভাবে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং কোরআন অবমাননার কারণে অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।