জাতীয় নাগরিক পাটির উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠন সারজিস আলম বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের বা এনসিপির পক্ষ থেকে বিষয়টি নিয়ে বেশ তৎপরতা দেখছেন। দুই পক্ষ থেকে আমরা যখন আমাদের নিবন্ধনের জন্য আবেদন করি আমরা আইন কানুন যাচাই বাছাই করে আবেদন করেছি। যেহেতু শাপলা আসলে অনেকের পক্ষে প্রথমে বলার চেষ্টা করেছি জাতীয় প্রতীক কিনা, পরে এটা দেখা গেল পরিষ্কার আইনগত ভাবে শুধু শাপলা তো জাতীয় প্রতীক না জাতীয় প্রতীকের অংশ শাপলা এটা সত্যি, অন্য অংশরাও বিভিন্ন দলের এখানে তাদের মার্কা হিসাবে আছে। আপনারা যদি দেখেন অনেকে বলার চেষ্টা করছে এটাতো জাতীয় ফুল কিন্তু জাতীয় ফল মার্কা আছে। আমরা সকল আইনগত বিবেচনা শেষ করে আমরা ওই মার্কা চেয়েছি।
এখন আমাদের কাছে যেটা মনে হচ্ছে তারা সর্বশেষ যে কথাটা বলেছে তারা এটা দিবে না, কারণ তারা ব্যাখ্যা করবে না, আসলে তাদের কাছে কোন কারন নেই। যৌক্তিক আইনগত কোন কারণ নাই দেখে ব্যাখ্যা করতে পারছে না। আমরা আমাদের জায়গা থেকে মনে করি যেহেতু তাদের কাছে কোন আইনগত কারণ নেই নিশ্চয়ই তারা কোন কিছু চাপে তাদের জায়গা থেকে এই শাপলা মার্কাটা দিচ্ছে না।
তিনি শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পঞ্চগড় মকবুলার রহমান সরকারি কলেজে মাঠে পঞ্চগড় ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন আয়োজিত একদিনে জেলার ৬৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অংশ গ্রহণে বিরাট এক বিতর্ক উৎসবে গণমাধ্যম কর্মীদের এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, এই অভুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে নির্বাচন কমিশনের মতো একটা স্বাধীন প্রতিষ্ঠান যদি চাপের কাছে একটা মার্কা দেওয়া নিয়ে পরাজিত হয়। তাহলে নির্বাচনে তাদের কাছে স্বচ্ছতা কিংবা তাদের থেকে আমরা যে নিরপেক্ষ প্রত্যাশা করি সেটা আমরা মনে করি যে সেটা নির্বাচন শুরুর আগে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। সেই জায়গা থেকে আমরা আহ্বান করব আমরা নতুন করে আমাদের জায়গা থেকে আবেদন করেছে তারা বলল যে এই মার্কাটা লিস্টে নেই।
আমরা কয়েক মাস আগে নিবন্ধনের আবেদন করেছি তখনই তারা ইনক্লুড করত তারপরও আমরা নতুন করে আবেদনের ইনক্লুড করেছি।
তাদের প্রতিষ্ঠানের পেশাদারিত্ব এটার পরিচয় দিবে এবং যেহেতু আইনগত কোন বাধা নেই। এনসিপি তাদের জায়গা থেকে মার্কা হিসেবে শাপলা পাবো।