খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেছেন, অবিলম্বে জুলাই সনদ ঘোষণা ও এর আইনি ও সাংবিধানিক ভিত্তি প্রদান করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমেই জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে। জনগণ চায় গণভোট। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নাচ-গাণের শিক্ষকের পরিবর্তে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে। অবিলম্বে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান ও বাস্তবায়নসহ ৬ দফা দাবিতে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী আয়োজিত গণমিছিল পূর্ববর্তী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গতকাল শুক্রবার, বাদ জুমআ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেইটে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আজীজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গণমিছিল পূর্ব সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন নায়েবে আমীর মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন নায়বে আমীর শায়খুল হাদিস মাওলানা আহমদ আলী কাসমেী, যুগ্ম মহাসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, অধ্যাপক মোঃ অবদুল জলিল, ঢাকা মহানগরী উত্তর সভাপতি অধ্যাপক সাইফ উদ্দিন আহমদ খন্দকার, শ্রমিক মজলিসের সভাপতি প্রভাষক আবদুল করিম, ইসলামী ছাত্র মজলিসের সেক্রেটারি জেনারেল জাকারিয়া হোসাইন জাকির, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য হাজী নূর হোসেন, হাফেজ মাওলানা নূরুল হক।
ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক মো: আবুল হোসেন ও উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আজীজুল হকের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত গণমিছিলে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগরীর সহ-সাধারণ সম্পাদক এইচ এম হুমাযুন কবির আজাদ, কাজী আরিফুর রহমান, মহানগরী উত্তরের সহ সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক হাসান, মাওলানা সরদার নেয়ামত উল্লাহ, মাওলানা মনসুরুল আলম মনসুর, আবদুল হান্নান সরকার, মো. গিয়াস উদ্দিন, এবিএম শহীদুল ইসলাম, মাওলানা শরীফ উদ্দিন, শাহ শিহাব উদ্দিন প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে বৃষ্টি উপেক্ষা করে একটি গণমিছিল বায়তুল মোকাররম উত্তর গোইট থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড় ঘুরে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে এসে শেষ হয়। প্রেসবিজ্ঞপ্তি।