শেয়ারবাজারের মন্দাভাব অব্যঅহত রয়েছে। সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। তবে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। তবে বুধবার সকাল থেকে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইর সূচক ডিএসইএক্স সূচকের উত্থান ও পতনের মিশ্র প্রবণতায় লেনদেন চলতে থাকে। তবে দুপুর ১টার পর থেকে সূচক পতনমুখি হয়, যা লেনদেন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৯ পয়েন্টে। এদিন ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৫০ পয়েন্টে এবং ডিএস- ৩০ সূচক ৬ দশমিক ৩২ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৯২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এদিন ডিএসইতে মোট ৩৮৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৫৭ কোম্পানির, কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৪টির। বুধবার ডিএসইতে মোট ৫২৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৬৩৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৬২৬ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ১১ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক শূন্য দশমিক ১৮ পয়েন্ট কমে ৮৮১ পয়েন্টে এবং সিএসই- ৩০ সূচক ৩৬ দশমিক ৮১ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৩৬২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে মোট ১৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
শেয়ারবাজার
সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
শেয়ারবাজারের মন্দাভাব অব্যঅহত রয়েছে। সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।