টানা সপ্তম দিনেও পতনের ধারা বজায় আছে পুঁজিবাজারে, ঢাকা-চট্টগ্রামে কমেছে সূচক এবং বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সারাদিনের লেনদেনে ডিএসই'র প্রধান সূচক কমেছে ১ পয়েন্ট।
তবে বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইসি ৩ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২১ কোম্পানির, কমেছে ২০৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি, জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দেয়া এ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ২১৯ কোম্পানির মধ্যে ৭০ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ব্লক মার্কেটে ৩১ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। সর্বোচ্চ ১ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স।
সূচক এবং বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও লেনদেন বেড়েছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭০৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যা ছিল ৬৬৫ কোটি টাকা।
৯ শতাংশের ওপর দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে আছে জিমিনি সি ফুড এবং ৮ শতাংশের ওপর দর কমে তলানিতে এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতোই পতনের ধাক্কা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই), সার্বিক সূচক কমেছে ১৪ পয়েন্ট।
সূচক কমার পাশাপাশি দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেন হওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২, কমেছে ১০০ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সারাদিনে ৯ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে সিএসইতে, যা গতদিন ছিল ২২ কোটি টাকা।
৯ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে লিগ্যাসি ফুটওয়্যার এবং ১০ শতাংশ দাম কমে তলানিতে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।