২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস হঠাৎ ইসরাইলে হামলা চালায় এবং এক সময় ২৫১ জনকে আটক করে গাজার দিকে নিয়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, এর মধ্যে ৪৭ জন এখনও গাজায় বন্দি রয়েছেন। ইসরাইলি সেনারা জানিয়েছে, আটককৃতদের মধ্যে অন্তত ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং তাদের মরদেহ ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র হামাসের সঙ্গে “গভীর আলোচনা” করেছে এবং ইঙ্গিত দেন যে গাজায় আরও কিছু জিম্মি নিহত হয়েছেন। তিনি হামাসকে সরাসরি বার্তা দিয়ে বলেন, “এখনই সব জিম্মিকে মুক্তি দাও। তা না হলে পরিস্থিতি আরও সংকটময় হবে।” ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র হামাসের সঙ্গে “গভীর আলোচনা” করেছে এবং ইঙ্গিত দেন যে গাজায় আরও কিছু জিম্মি নিহত হয়েছেন। তিনি হামাসকে সরাসরি বার্তা দিয়ে বলেন, “এখনই সব জিম্মিকে মুক্তি দাও। তা না হলে পরিস্থিতি আরও সংকটময় হবে।”

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ৭ অক্টোবর থেকে ইসরাইল গাজায় ৬৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। নিহতদের মধ্যে বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক।

রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) ট্রাম্প আবারও হামাসকে ‘শেষ সতর্কবার্তা’ দেন, যাতে তারা বন্দি ইসরাইলি নাগরিকদের মুক্তি দেয়। তিনি বলেন, “ইসরাইল ইতিমধ্যেই আমার শর্ত মেনে নিয়েছে। এবার হামাসকেও তা মানতে হবে। শর্ত না মানলে ফলাফল ভয়ঙ্কর হবে। এটি আমার শেষ সতর্কবার্তা।”

উল্লেখ্য, গত মার্চ মাসে হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া আট জিম্মির সঙ্গে হোয়াইট হাউসে সাক্ষাতের পর ট্রাম্প একই ধরনের সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন। সেই সময়ও তিনি বলেছিলেন, অবিলম্বে সব বাকি জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে এবং নিহতদের মরদেহ ফেরত দিতে হবে।