এএফপি : ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোর বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করেছেন, এমন অভিযোগে ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধাকে ৩০ বছরের সাজা শুনিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। ওই বৃদ্ধার নাম মার্গি ওরোজকো, তিনি পেশায় একজন চিকিৎসক। দেশটির মানবাধিকতার সংগঠনগুলোর বরাতে মাদুরোর সরকারকে হোয়াটসঅ্যাপে অডিওবার্তায় সমালোচনা করেছিলেন মার্গি। সেই অভিযোগেই এই শাস্তি। ‘রাষ্ট্রদ্রোহ, ঘৃণা ছড়ানো ও ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগে মার্গিকে সর্বোচ্চ সাজা শুনিয়েছেন আদালত। তবে ঠিক কোন বার্তা এবং কাদের জনমত করার জন্য মার্গি এমন সাজা শুনলেন তার কিছুই জানানো হয়নি। এএফপিও সেই অভিযোগ করা হোয়াটসঅ্যাপ বার্তার বিষয়বস্তু ও কাকে পাঠানো হয়েছে, তা জানতে পারেনি। ২০২৪ সালের আগস্টে ভেনেজুয়েলার পশ্চিমাঞ্চলের সান হুয়ান দে কোলোন শহর থেকে মার্গিকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় দেশটিতে তীব্র রাজনৈতিক সংকট চলছিল। তখন মাদুরোর পুনর্র্নিবাচনকে বিরোধী দল ও ডজন খানেক দেশ প্রত্যাখ্যান করেছিল।বিতর্কিত ওই বিজয়ের দাবির পর দেশজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। এসময় ২,৪০০ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তবে তাদের অধিকাংশকে দ্রæতই মুক্তি দেওয়া হয়। বিক্ষোভের পর মাদুরো তার সমর্থকদের আহŸান জানান ‘ফ্যাসিস্টদের’ রিপোর্ট করতে। ওই সময় আটক হন মার্গি। ভেনেজুয়েলার মানবাধিকার সংগঠন জেইপি জানিয়েছে, আটক অবস্থায় মার্গির দুইবার হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল। এখন তার এই সাজা ঘোষণার পর নতুন করে সমালোচনার মুখে পড়েছে মাদুরো সরকার।
আমেরিকা
সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে ৩০ বছরের সাজা শুনলেন বৃদ্ধা
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোর বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করেছেন, এমন অভিযোগে ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধাকে ৩০ বছরের সাজা শুনিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। ওই বৃদ্ধার নাম মার্গি ওরোজকো,
Printed Edition