সাহিত্য ও সংস্কৃতি
মরুভূমির ফুল
সকালবেলার সূর্যের আলো মরুভূমির বালিতে চিকচিক করছে। বাতাসে একধরনের শান্ত নীরবতা, আর সেই নীরবতার মাঝেই ফুটে উঠেছে এক ছোট্ট কুটির। এই কুটিরে থাকত এক বৃদ্ধ এবং তার নাতি, ইসমাইল। ইসমাইলের বয়স মাত্র দশ বছর,
আমিরের বেঁচে ফেরা
যখন আমিরের জ্ঞান ফিরল, তখন সে নিজেকে একটি রুমের ভিতর বিছানায় শোয়া অবস্থায় দেখতে পেল। সে চারপাশে তাকালো এবং রুমটিকে ভালো করে লক্ষ্য করল। এটা ছিল ছোট একটি কক্ষ, জায়গায় জায়গায় দেয়ালের পলেস্তারা খসে পড়েছে।
পিঁপড়া কলোনি
সামনে দুর্যোগ আসছে। মাটিতে করা বাসা নিরাপদ হবে না। খাদ্য ও প্রয়োজনীয় উপকরণ নিয়ে গাছের কোটরে আশ্রয় নিতে হবে। তারই প্রস্তুতি চলছে। অ্যান্ডিও গিয়ে হাত লাগালো বাকিদের সাথে। ঝড় আসার আগেই কাজ শেষ করতে পারলো ওরা।
বসন্তের ফুল
বাংলা ঋতুর সর্বশেষ ঋতু বসন্ত। বসন্ত আসে তার সজীবতা নিয়ে। শীতের রুক্ষতার শেষে রঙিন আবহে আগমন ঘটে ঋতুরাজের। নতুন করে প্রাণচাঞ্চল্যে জেগে ওঠে বৃক্ষরাজি। এই বসন্তের অন্যতম আকর্ষণ ফুল।
কবিতা
রাতের গায়ে কে এঁকেছে এমন করে চাঁদ? কাঁচির মতো সরু বাঁকা নেই কোনো তার দাঁত।
কবিতা
কখনো কখনো শোকের বাতাস ছড়িয়ে পড়ে জমিন থেকে আসমান অবধি, চোখের জল জমতে জমতে বরফের হিমালয় হয়ে দাঁড়িয়ে যায় দেশ থেকে দেশান্তরে।
কবিতা
বাংলাতে নাম বিড়াল এবং ইংরেজিতে ক্যাট মৎস্য এবং দুধ খায় সে, হত্যা করে র্যাট।
কবিতা
নারকেলের ঐ লম্বা মাথায় হঠাৎ দেখি কাল ডাবের মতো চাঁদ উঠেছে ঠান্ডা ও গোলগাল। ছিটকিনিটা আস্তে খুলে পেরিয়ে গেলাম ঘর ঝিমধরা এই মস্ত শহর কাঁপছিলো ধরথর।
পিঁপড়া কলোনি
পরদিন আকাশে রোদ উঠলো। ঝড় থেমে গেছে শেষ রাতের দিকে। আকাশে মেঘ নেই আর। কয়েকদিন আবহাওয়া ভালো থাকবে। দুজন পিঁপড়াকে নিয়ে ক্যাড বেরিয়ে পড়লো কলোনির পিঁপড়েদের সাথে যোগাযোগ করতে।
অভিধান পাঠ
আজ শুরু করি একটি পরিচিত শব্দ দিয়ে। ঠেঙ্গে/ঠেঙে। খুবই কমন শব্দ। ঠ্যাং মানে পা সবাই জানি। কাকের ঠ্যাং বকের ঠ্যাং শব্দ পাওয়া যায় ছড়ায়।
বইপাঠ, প্রকাশ ও বিক্রি নিয়ে কিছু কথা
বই এমন একটি পণ্য যার মূল্য দুইভাবে চুকাতে হয়। প্রথমত বইয়ের উৎপাদন খরচ মেটানোর মাধ্যমে। দ্বিতীয়ত গভীর মমতায় বইটি পাঠ করে। সম্ভব হলে পঠিত বইয়ের উপর পাঠপ্রতিক্রিয়া জানিয়ে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশের মানুষ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বই বিমুখ।
আবুল খায়ের নাঈমুদ্দীনের প্রেম ও শাসন
প্রেম ও শাসন একটি প্রবন্ধের বই। বইয়ের নামকরণটা বেশ ভিন্নতর। বইটি এ বছর বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে। অন্যান্য বইয়ের ভিড়ে এ বইটি পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। মেলায় বেশ আলোচনায় ছিলো বইটি।
জুবায়ের হুসাইন এর ‘‘ধূসর দরজার অমিমাংশিত রহস্য’’ একটি পাঠপ্রতিক্রিয়া
একুশে বইমেলা ২০২৫ এ আমি হাতে পেলাম একটি রহস্যপোন্যাস -" ধুসর দরজার অমিমাংসিত রহস্য"। আমি সব সময় সুখপাঠ্য লেখা পছন্দ করি। সে হিসেবে থ্রিলার টাইপের লেখা আমার খুবই পছন্দ। কিশোরকণ্ঠে জুবায়ের হুসাইনের "