DailySangram-Logo-en-H90
ই-পেপার আজকের পত্রিকা

কলাম

বাংলাদেশে রক্তের আখরে লেখা একটি দিন ৫ আগস্ট বা ৩৬ জুলাই। ২০২৪-এর কোটা সংস্কার আন্দোলন ক্রমান্বয়ে এক দফার আন্দোলনে পরিণত হয়ে সাড়ে ষোল বছরের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটায়, সর্বসাধারণকে মুক্তি দেয় একটি বৃহৎ কারাগার থেকে। রক্তরঞ্জিত পথ বেয়ে দিনটি এনে দিয়েছিল স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের স্বাদ।

জনসেবায় নিবেদিত এক প্রাণ

দেশপ্রেম কারো গায়ে লেখা থাকে না। আবার কেউ দেশদ্রোহী হয়েও জম্মায় না। সময়-পরিস্থিতি ও সমাজ এ তিন মিলেই কাউকে করে তোলে হিরো কিংবা জিরো। তবে জিরো থেকে হিরো হয়ে ওঠার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলেন এ লেখার কেন্দ্রবিন্দু।

জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রে ঐকমত্যের অভাব

সর্বশেষ রাজনৈতিক অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে আগামী পরশু অর্থাৎ ৫ অগাস্ট জুলাই বিপ্লবের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ভাষণে বিগত ১ বছরে সরকারের সাফল্য

বৈশ্বিক গণতন্ত্র ও আমাদের অভিযাত্রা

বিগত ১০ বছর ধরে বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভি-ডেম ইনস্টিটিউট। প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিলো ‘অটোক্রাটাইজেশন গোজ ভাইরাল’। সংস্থাটির ২০২১ সালের ১১ মার্চ প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, উদার গণতান্ত্রিক সূচকে (লিবারেল ডেমোক্রেসি ইনডেস্ক)

জাতীয় সেমিনার ২০২৫-এ ভাষণ ‘২৪-এর গণঅভ্যুত্থান: প্রত্যাশা প্রাপ্তি ও করণীয়’

আলহামদুল্লিলাহি রাব্বিল আলামীন, আসসালাতু ওয়াসসালামু আ'লা সাইয়েদুল মুরসালিন, ওয়া আ'লা আলিহী ওয়া আসহাবিহী আজমাঈন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের শুকরিয়া আদায় করছি যিনি আমাদের প্রতি অনুগ্রহ করে দীর্ঘ প্রায় সাড়ে ১৭ বছরের ফ্যাসিবাদি শাসন ও জুলুমের জগদ্দল পাথর থেকে আমাদেরকে মুক্ত করেছেন।