এখন থেকে আগামী মধ্য ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য সাধারণ নির্বাচন পর্যন্ত ৪ মাস কি জাতির জন্য দুর্যোগের মাস? এ ৪ মাসে কি দেশের মধ্যে অশান্তি এবং হানাহানি চলবে? এ ৪ মাসে কি সীমান্তের ওপার থেকে কোনো অন্তর্ঘাতমূলক তৎপরতা চালানো হবে? এসব প্রশ্ন সচেতন মানুষের মনকে আলোড়িত করছে গত ৩০ অক্টোবর সংবাপত্রে প্রকাশিত
এক অনিবার্য বাস্তবতায় দেশে গত বছর জুলাই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে। বিকল্পও ছিল না এর কোনো। কারণ আওয়ামী ফ্যাসিবাদীরা ২০০৮ সালে সাজানো, পাতানো ও সমঝোতার নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসে দেশ ও জাতির ঘাড়ে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেছিল। কথিত এ নির্বাচন ছিল বানরের পিঠাভাগের নির্বাচন।
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সার্কভুক্ত দুটি প্রতিবেশী দেশ। এক দেশ আরেক দেশের পাশে থেকেছে, সংকটে পাশে থেকে হামলাকারী অপর দেশ ও জোটের সাথে যুদ্ধ করেছে। কিন্তু নানা ঘটনাচক্রে আঞ্চলিকতা নির্ধারণে এক-সময়ের বন্ধু রাষ্ট্র দুটো আজ
আন্তর্জাতিক নাট্য ব্যক্তিত্ব হেনরিক ইবসেন বলেছেন, ঋণগ্রস্ত জাতির না থাকে কোনো মর্যাদা, না থাকে কোনো স্বাধীনতা। পদে পদে তাকে হতে হয় লাঞ্ছিত-অপমানিত। তাই যতটা সম্ভব বিদেশি ঋণনির্ভরতা কাটিয়ে আত্মনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করা উচিত।