বাংলাদেশ হারলেও সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ফিফটি তুলে নেন তানজিদ হাসান তামিম।গতকালও অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন। তার আগে এই সংস্করণে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তাও আবার রেকর্ড গড়ে।৯৬৭ রান নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি–টোয়েন্টিতে ব্যাট করতে নেমেছিলেন তামিম। খ্যারি পিয়েরের করা ইনিংসের দশম ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে দ্রুততম এক হাজার রানের মাইলফলকে পৌঁছান তিনি। চার অঙ্কের ঘরে যেতে তাঁর লাগল ৪২ ইনিংস। আগের রেকর্ডটি ছিল তাওহীদ হৃদয়ের দখলে। টি–টোয়েন্টিতে এক হাজার রান করতে ৪৫ ইনিংস ব্যাট করেছিলেন এই মিডলঅর্ডার।রেকর্ড গড়ে টি-টোয়েন্টিতে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করার দিনে শুরুতেই দুইবার জীবন পান তামিম। ফিফটির পরও ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যান তিনি।
টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম এক হাজার রান করা বাংলাদেশি ব্যাটারদের তালিকার তিনে আছেন তামিম ইকবাল খান। ৪৯ ইনিংস ব্যাট করেছেন সাবেক অধিনায়ক। চারে থাকা লিটন দাসের লেগেছে ৫১ ইনিংস। সমান ইনিংস ব্যাট করে এই সংস্করণে এক হাজার রানের দেখা পান সাকিব আল হাসান।একনজরে টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে দ্রুততম এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন যারা:
তানজিদ হাসান তামিম (৪২)।তাওহীদ হৃদয় (৪৫)।তামিম ইকবাল (৪৯)।লিটন দাস (৫১)।সাকিব আল হাসান (৫১)।