যুদ্ধ বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের আর্চাররা নিজেদের দেশে অনুশীলন কিংবা খেলার সুযোগ পান কম। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টেও তাদের খেলার সুযোগ হয় না। এবার ঢাকায় ৮-১৪ নভেম্বর এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপসে তাদেরকে বিশেষ ব্যবস্থায় খেলার সুযোগ করে দিচ্ছে বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশন। ফিলিস্তিনের আর্চার আহমেদ রাশা, আলী আলাহামাদ খালেদ, সামি আওয়াদরা দেশের মাটিতে অনুশীলন করতে পারেন না দীর্ঘদিন। ফিলিস্তিনের জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি সামরিক আগ্রাসন ও গণহত্যায় শুধু রাশা, খালেদরাই নন, অনেকেই যাযাবরের মতো বিভিন্ন দেশে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ফলে তীর-ধনুকের লড়াইয়ে কখনও অংশ নিতে পারেন, কখনও সুযোগ হয় না। কিন্তু ইসরাইলের আগ্রাসনে বিধ্বস্ত এসব আর্চারদের এবার আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার বড় মঞ্চে খেলার সুযোগ করে দিচ্ছে বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশন। শুধু ফিলিস্তিন নয়, সিরিয়া, ইয়েমেন, লেবানন ও জর্ডানের আর্চারদেরও সেই সুযোগ দিচ্ছে বাংলাদেশের আর্চারির অভিভাবক সংস্থা। ঢাকার চ্যাম্পিয়নশিপে এবারের আসরে ৩০টি দেশের আর্চার অংশ নিবেন। রিকার্ভ ও কম্পাউন্ড মিলিয়ে মোট ১০টি ইভেন্টে হবে পদকের লড়াই। সব মিলিয়ে ২০৯ জন প্রতিযোগী এবারের আসরে অংশ নিতে যাচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে এই দেশের আর্চাররা অনেক সময় আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারে না। তাই তাদের জন্য এবার থাকছে বিশেষ প্রণোদণা। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে ২৪তম এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপের স্থানীয় অর্গানাইজিং কমিটির চেয়ারম্যান কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল বলেছেন, ‘আমাদের এখানে কিছু কিছু দেশ খেলতে আসছে যারা যুদ্ধ বিগ্রহে জড়িত আছে বা অ্যাফেক্টেড, যেমন- ফিলিস্তিন। তাদের অসহায়ত্বের কথা আমরা জানি। তাদেরকে আমরা বিশেষ ব্যবস্থায় নিয়ে আসতে চাইছি।
ক্রিকেট
ফিলিস্তিনি আর্চারদের বিশেষ ব্যবস্থায় আনা হচ্ছে বাংলাদেশে
যুদ্ধ বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের আর্চাররা নিজেদের দেশে অনুশীলন কিংবা খেলার সুযোগ পান কম। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টেও তাদের খেলার সুযোগ হয় না। এবার ঢাকায় ৮-১৪ নভেম্বর এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপসে তাদেরকে বিশেষ