২০২১ সালের নারী দিবসে নারী ক্রিকেটের পরিধি বাড়ানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল আইসিসি। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল, ২০২৫ সালের বিশ্বকাপের সাফল্যের পর তারা নারী ক্রিকেটের বিকাশে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ২০০০ সাল থেকে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে আটটি দল। আইসিসি আরও জানিয়েছে, আগামী বছরের ২০২৯ সালে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও অংশ নেবে ১২টি দল। যা গত আসরের চেয়ে দুটি বেশি। গতবার সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছিল ১০টি দল। তবে ২০২৯ সালের আসরে ম্যাচের সংখ্যাও বাড়ছে। আগের ৩১টি ম্যাচের পরিবর্তে এবার হবে ৪৮টি ম্যাচ। নারী ওয়ানডে ক্রিকেট বিশ্বকাপের সাফল্য ধরে রাখতে ২০২৯ সালের আসরটিকে ১০ দলে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। যার ফলে আট দলের পরিবর্তে বাড়তি দুই দল নিয়ে হবে পরবর্তী আসরের আয়োজন। এ ছাড়া আইসিসি বোর্ড নারী ক্রিকেট কমিটিতে নতুন সদস্য নিয়োগও অনুমোদন করেছে। কমিটিতে থাকছেন অ্যাশলে ডি সিলভা, মিথালি রাজ, অমল মজুমদার, বেন সোয়ার, শার্লট এডওয়ার্ডস ও সলা স্টেলা সিয়ালে–ভায়া। তাছাড়া লস অ্যাঞ্জেলসে অনুষ্ঠিতব্য ২০২৮ সালের অলিম্পিকে ক্রিকেট ফেরার বিষয়টিও নিশ্চিত করেছে আইসিসি। পুরুষ ও নারী বিভাগ মিলিয়ে হবে মোট ২৮টি ম্যাচ। প্রতিটি বিভাগে অংশ নেবে ছয়টি দলÑআফ্রিকা, আমেরিকা, এশিয়া, ইউরোপ ও ওশেনিয়া অঞ্চল থেকে একটি করে দল এবং স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র। ষষ্ঠ দল নির্ধারণে হবে আলাদা বাছাইপর্ব থেকে। যার বিস্তারিত এখনও চূড়ান্ত হয়নি। টুর্নামেন্টের ম্যাচ শুরু হবে ২০২৮ সালের ১২ জুলাই। আরও কয়েকটি মাল্টি স্পোর্ট ইভেন্টেও ক্রিকেট থাকবে। যার মধ্যে রয়েছে ২০২৬ সালের এশিয়ান গেমস (আইচি-নাগোয়া), ২০২৭ সালের আফ্রিকান গেমস (কায়রো) এবং একই বছরের পানআম গেমস (লিমা)।
ক্রিকেট
আগামী নারী বিশ্বকাপে অংশ নেবে ১০ দল
২০২১ সালের নারী দিবসে নারী ক্রিকেটের পরিধি বাড়ানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল আইসিসি। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল, ২০২৫ সালের বিশ্বকাপের সাফল্যের পর তারা নারী ক্রিকেটের বিকাশে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।