একই দৃশ্য বারবার ফিরে আসছে। ফুটবলারদের কোণঠাসা হয়ে পড়ার কারণও এখন অতিরিক্ত ম্যাচ খেলা। যেখানে সর্বশেষ সতর্কবার্তাটি এসেছে লামিনে ইয়ামালের কাছ থেকে। গত মাসে স্পেন জাতীয় দলের হয়ে অনুশীলনে চোট পান ইয়ামাল। এর পর থেকেই তাঁর চোট নিয়ে বার্সেলোনা ও স্পেন ফুটবল ফেডারেশন একে অপরের দিকে অভিযোগের তির ছুড়তে শুরু করে। বর্সা কোচ হানসি ফ্লিক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘এটা লজ্জাজনক। সে ব্যথা নিয়েই জাতীয় দলে গেছে, খেলেছেও... এটা খেলোয়াড়দের যত্ন নেয়া নয়।’ স্পেন কোচ লুইস দে লা ফুয়েন্তে অবশ্য দলের চিকিৎসাব্যবস্থাকে রক্ষা করে পাল্টা জবাব দেন। তবে এই জবাব ও পাল্টা জবাবের মধ্যে বাস্তবতা হচ্ছে, ইয়ামাল তিন সপ্তাহের মতো মাঠের বাইরে থাকবেন। কিন্তু এটাই শেষ কথা নয়। ভেতরের সত্যটা বোধ হয় আরও বড়। ইয়ামালের এই ঘটনা এমন চিত্রকে সামনে এনেছে, যা অনেকে দেখেও দেখছেন না। সেটি হচ্ছে, অতিরিক্ত খেলার চাপ তারকাদের রীতিমতো শেষ করে দিচ্ছে। ফিফপ্রোর (বিশ্ব ফুটবলার ইউনিয়ন) সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে ফুটবলারদের অতিরিক্ত চাপের ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে। এই প্রতিবেদনে ইয়ামাল হচ্ছেন সেই নিখুঁত উদাহরণ যা দেখায়, ফুটবল কোথায় পৌঁছাবে যদি কেউ এখনই লাগাম না টানেন। মাত্র ১৮ বছর বয়সেই বার্সার এ উইঙ্গার খেলেছেন ১৩০টি পেশাদার ম্যাচ, মাঠে ছিলেন ৯,৭৭২ মিনিট—যা একই বয়সে আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা, জাভি হার্নান্দেজ এবং সেস ফ্যাব্রেগাসের ম্যাচসংখ্যা কিংবা মাঠে থাকার সময়ের চেয়েও প্রায় দ্বিগুণ! একই বয়সের জুড বেলিংহামের চেয়েও ৩১ শতাংশ সময় বেশি মাঠে ছিলেন ইয়ামাল, অথচ বেলিংহামকেই অনেকে ‘অতিরিক্ত ব্যবহারের’ উদাহরণ হিসেবে সামনে আনতেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান প্রজন্মের তরুণ ফুটবলাররা আগের প্রজন্মের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ সময় মাঠে কাটাচ্ছে। ইন্টারনেট
ফুটবল
১৮ বছর বয়সেই ইয়ামাল খেলেছেন ১৩০ ম্যাচ
অতিরিক্ত ম্যাচ খেলায় কোণঠাসা হয়ে পড়ছে ফুটবলাররা
একই দৃশ্য বারবার ফিরে আসছে। ফুটবলারদের কোণঠাসা হয়ে পড়ার কারণও এখন অতিরিক্ত ম্যাচ খেলা। যেখানে সর্বশেষ সতর্কবার্তাটি এসেছে লামিনে ইয়ামালের কাছ থেকে। গত মাসে স্পেন জাতীয় দলের হয়ে অনুশীলনে চোট
Printed Edition
