টমাস টুখেল চাইলেন কি আর ম্যাচ শেষে হলো কি। সেনেগালের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে শিষ্যদের কাছে কোচ টমাস টুখেল আবদার করেছিলেন, খেলোয়াড়রা যেন এখন থেকে ট্রেনিংয়ের মতোই হাসি মুখে মাঠে খেলে। কিন্তু নটিংহাম ফরেস্টের মাঠ সিটি গ্রাউন্ডে খেলতে নেমে হাসিই উধাও হয়েছে তাদের। সেনেগালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ৩-১ ব্যবধানে হেরেছে ইংল্যান্ড। এতে ইতিহাস গড়েছেন সাদিও মানের দল। তবে ব্যক্তিগত কারণে রেকর্ড গড়ার ম্যাচে ছিলেন না লিভারপুলের সাবেক স্ট্রাইকার। রেকর্ডটা হচ্ছে প্রথমবারের মতো কোনো আফ্রিকান দল থ্রি লায়নসদের হারিয়েছে। আগের ২১ চেষ্টাতেও আফ্রিকার কোনো দল ইংল্যান্ডকে হারাতে পারেনি। ১৫ জয়ের বিপরীতে ৬ ড্র ছিল ইংলিশদের। গতকাল সেই বাঁধা টপকিয়েছে সেনেগাল। ঘরের মাঠে দারুণ শুরু করেছিল ইংল্যান্ড। ম্যাচের ৭ মিনিটেই লিড পেয়েছিল তারা। দলের একমাত্র গোলটি করেন অধিনায়ক হ্যারি কেইন। প্রথমার্ধের বিরতিতে যাওয়ার ঠিক ৫ মিনিট আগে সেনেগালকে সমতায় ফেরান ইসমাইলা সার। বিরতির পর সেনেগালকে লিড এনে দেন হাবিব ডিয়ারা। আর ম্যাচের যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে ইংল্যান্ডের জালে শেষ পেরেক মারেন চেইখ সাবালি। ঐতিহাসিক জয় পেয়ে দারুণ খুশি সেনেগালের অধিনায়ক কালিদু কুলোবালি। ২০২২ সালের আফ্রিকা কাপ অব নেশনস জয়ের সঙ্গে তুলনা করে ম্যাচ শেষে বিবিসি রেডিও ৫ কে তিনি বলেছেন, ‘অবিশ্বাস্য রাত’। ইন্টারনেট।
ফুটবল
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে সেনেগালের ইতিহাস
টমাস টুখেল চাইলেন কি আর ম্যাচ শেষে হলো কি। সেনেগালের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে শিষ্যদের কাছে কোচ টমাস টুখেল আবদার করেছিলেন, খেলোয়াড়রা যেন এখন থেকে ট্রেনিংয়ের মতোই হাসি মুখে মাঠে খেলে। কিন্তু নটিংহাম ফরেস্টের মাঠ সিটি গ্রাউন্ডে খেলতে নেমে হাসিই উধাও হয়েছে তাদের। সেনেগালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ৩-১ ব্যবধানে হেরেছে ইংল্যান্ড।