দেশে আর্চারি খেলার প্রচলন করেছেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত সংগঠক কাজী রাজীব উদ্দিন চপল। প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন দুই যুগের বেশি সময়। তার সময়ে খেলাটি পেয়েছে বিশ্বরূপ। সেই কাজী রাজীব উদ্দিন চপলেই আস্থা রেখেছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। আর্চারির নবগঠিত অ্যাডহক কমিটিতে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তাকেই দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কারের ধারাবাহিকতায় বেশিরভাগ ফেডারেশনের কমিটিতে বড় বড় পদগুলো থেকে চেনামুখ সরিয়ে দিয়েছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। যেখানে দীর্ঘদিন দায়িত্বে থাকা হ্যান্ডবলের আসাদুজ্জামান কোহিনুর ও ভলিবলের আশিকুর রহমান মিকুকে সরে যেতে হয়েছে সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে। যারা যুগের পর যুগ থেকেও কিছু করতে পারেননি। সেই জায়গায় ব্যতিক্রম বলা যায় আর্চারি ফেডারেশন। তার অবদানের কথা ভেবে সরকার এই পদে আর কোনও রদবদল করেনি।

আর্চারি ফেডারেশনের সভাপতি হয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেসুর রহমান। এছাড়া কমিটিতে সাবেক আর্চার ইমদাদুল হক মিলনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।আর্চারির পৃষ্ঠপোষকতায় সবচেয়ে এগিয়ে ছিল সিটি গ্রুপ। এই প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড ম্যানেজার রুবায়েদ আহমেদকেও সদস্য হিসেবে কমিটিতে রাখা হয়েছে।একই দিনে খো খো ও বেসবলের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে মীর কায়সার সাদিক সজীবকে এই ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তিনি একজন সাবেক খেলোয়াড় ও ব্যবসায়ী। বেসবলের সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাবেক খেলোয়াড় তালহা জুবায়ের।